RSS

চলুন দেখে আসি কিছু আলোচিত রহস্যময় ভৌতিক ফটোগ্রাফ

পৃথিবীতে ভূত বলে আদৌ কোন কিছু আছে নাকি আমার জানা নেই। তবে ছোট বেলা থেকে অনেক ভূতের গল্প শুনেছি, এবং ভূতের গল্প পড়েছি। এখনও ভূতের গল্প পড়তে ভালোবাসি এবং পড়ি। বিজ্ঞান ভুতের অস্তিত্বকে স্বীকার করে না। আমি সায়েন্সের স্টুডেন্ট ভুত বিশ্বাস করি না কিন্তু যখন কোন ভুতের ছবি দেখি বা গল্প পড়ি তখন কিন্তু ভয় ঠিকই পাই। আমি জানি আপনাদের মাঝে অনেকেই আছেন যারা ভুতে বিশ্বাস করেন না কিন্তু ভুতের ভয় ঠিকই পান!! গ্রামের বাড়িতে সন্ধ্যার পর বাঁশ ঝাড়ের পাশ দিয়ে যখন হেঁটে যাবেন তখন গা টা কিন্তু ঠিকই শিরশির করবে।

অনেকেই আবার ভাবতে পারেন এই টেকনোলজি ব্লগে কেন এই সব অবাস্তব টপিক। ছোটবেলা থেকেই আমি রহস্যের ব্যাপারে একটু বেশি আগ্রহী, সেই সুবাদে আমি অনেক রহস্যময় টপিক সম্পর্কে জানি। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমার সংগ্রহে থাকা তেমনি কিছু রহস্যময় ভৌতিক ফটোগ্রাফ। যে ফটোগুলো একসময় খুব আলোচিত ছিলো, ফটোগুলো ইন্টারনেট এবং আমার বন্ধুদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা। আশা করি আপনাদের সবারই ভালো লাগবে এবং যদি আমার এই টিউন আপনাদের মনে সামান্যতম ভয়ের কাঁপন ধরাতে পারে তবেই এই টিউন টি সার্থক হবে। আর কথা না বাড়িয়ে সরাসরি চলে যাই ছবিতে…………………….

১৯১৬ সালের ফটোগ্রাফ, তখন কি ফটোশপ ছিলো?

লক্ষ করুন মহিলাটির পা নেই।

ওই ছেলেটি আগেই মারা গিয়েছিল।

গাড়ির ভিতর দেখুন।

টেলিভিশনটা তখন বন্ধ ছিলো।

নো কমেন্টস।

ছবিটির মুখের দিকে এক দৃষ্টিতে মিনিট দুই তাকিয়ে থাকুন, শত চেস্টা করলেও মুখটি কিছুক্ষন মন থেকে সরাতে পারবেন না।

ছবির মাঝে আরেক রহস্যময় ফটোগ্রাফ।

শিশুটির ডানপাশে কে????

সিড়ির মাঝে কি অতৃপ্ত আত্মা??

ছবির মাঝখানটায় লক্ষ করুন।

এই ছবিটা নিয়েও যথেষ্ট বিতর্ক আছে।

এক সন্ধায়, ঝড়ের পর ফটোগ্রাফটি তোলা।

কফিনের ডান পাশে ওটা কে??

ছবি তোলার আগে টাওয়ারের উপরটি ছিলো ফাঁকা বাট ধোলাই করার পর ……………………

“গাজীপুরের রহস্য” এই শিরোনামে বছর দেড়েক বা দুই, আগে বেশ কয়েকটি পত্রিকায় খবরটি এসেছিলো, সেখানে দাবি করা হয় যে একদল তরুন গাজীপুরের ন্যাশানাল পার্কে বনভোজনে যায়। বণে হাটতে হাটতে তারা অনেকটাই গভীরে চলে এলো। সহসাই সন্ধ্যা নেমে এল। দেখা পেল দূরে দাঁড়িয়ে আছে কি যেন! কিছু একটার অস্তিত্ব টের পেয়ে তরুন দল ভয় পেয়ে গেল। পরে সাহস করে এক তরুন ছবি তুলে চলে এল দ্রুত। ভয়ে ঘাবড়ে গেলেও ভাল ভাবেই ফিরে এল তারা। কিন্তু দুই দিন পরেই  ছবি তোলা তরুনটি মারা গেল। যে ছেলেটি ভুতের ছবি তুলে ছিল সে চির তরে পংগু হয়ে গেল। মারা যাওয়া তরুনটির পোষ্টমর্তম প্রতিবেদনে দেখা গেল তরুন সেই ছেলেটির হার্ট এবং লিভার মিসিং। ছবিটি ডেভেলপ করার পর আসলো উপরের ছবিটি। হয়তো অনেকই এই বিষয়টি সম্পর্কে জানেন এবং এই বিষয়ে জনকন্ঠ সহ বেশ কয়েকটি পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল। গাজীপুরের এই ঘটনায় দেশে মিশ্র প্রতিক্রিয়া চলছে। অনেকেই বিষয়টিকে আজগুবি বলে উড়িয়ে দিচ্ছে আবার অনেকেই ঘটনাটিকে সত্য বলে বিশ্বাস করেছে।

এই হল আমার সংগ্রহে থাকা ছবি গুলো, এগুলোর সত্য মিথ্যা বলতে পারি না, সুপার ইম্পোজড কিনা তা ও বলতে পারি না জাস্ট এতটুকু জানি যে ছবি গুলো কোন না কোন সময় তুমুল আলোচিত ছিলো। জাস্ট ভয় দেখানোর জন্যই আপনাদের সাথে শেয়ার করা, কারন ভুত আছে কি নাই সেটা নিয়ে অনেক বিতর্ক থাকতে পারে বাট ভুতের “ভয়” টা যে ১০০% সত্য সেটা নিয়ে কোন বিতর্কের অবকাশ নেই। আর আপনাদের দোয়ায় এবং ভালোবাসায় আমি আমার ৫০তম টিউনের কাছাকাছি চলে এসেছি,শুধুমাত্র আপনাদের জন্যই আমি এতদূর আসতে পেরেছি। তবে  ৫০তম টিউনে আপনাদের জন্য রয়েছে চমক।

ছোট এই টিউনটি যথাসম্ভব গুছিয়ে করার চেষ্টা করেছি।কতটুকু পেরেছি তা আপনারা ভাল বলতে পারবেন। কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন এবং একটা অনুরোধ, ভাল মন্দ যে কোন ধরনের কমেন্ট এবং সমালোচনা বেশি বেশি করবেন,যার ফলে এই টিউনের ভুল গুলো আমার চোখে পরবে এবং নেক্সট টিউনে সেগুলো শুধরে নেওয়ার চেস্টা করবো ফলে ভবিষ্যতে আরও ভাল টিউন আপনাদের উপহার দিতে পারব।

ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ সবাই কে।

 
এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Posted by চালু করুন ডিসেম্বর 6, 2011 in ভোতিক

 

ট্যাগ সমুহঃ , ,

আমাদের প্রিয় শহর ঢাকা,ঢাকা শহরের আগের রূপ দেখুন

ভাবতেই আবাক লাগে আমাদের ঢাকা আগে কি ছিলো আর এখন কি অবস্তা । হতে পারতো এটি একটি পরিকল্পিত নগরী । আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমাদের ঢাকার কিছু পুরানো ছবি

[ছবি: R3Eht.jpg]

[ছবি: 30ng2.jpg]

১৯৮০ সাল – ফুলবাড়িয়া রেলওয়ে ষ্টেশন

[ছবি: OJWxc.jpg]

১৯৮০ সাল – মিটফোর্ড হাসপাতাল, বাবু বাজার, ঢাকা

[ছবি: 11btm.jpg]

১৯৬৩ সাল – গুলিস্থান সিনামা হল, দেশের প্রথম শীততাপ নিয়ন্ত্রিত হল।

[ছবি: UzQAs.jpg]

ঢাকা আহসান মঞ্জিল

[ছবি: T1pRb.jpg]

চক বাজার-১৯০৪ সাল

[ছবি: 042Ru.jpg]

বাবু বাজার–১৮৮০

[ছবি: OjWGg.jpg]

দেওয়ান বাজার মসজিদ -১৮৮০

[ছবি: N14DW.jpg]

কবি নজরুল কলেজ -১৮৮০

[ছবি: 7F40B.jpg]

ঢাকা স্টোডিয়াম ১৮৫০

[ছবি: Chycc.jpg]

১৯০৪ সাল – আজিমপুর সলিমুল্লাহ মাদ্রাসা

[ছবি: MnW5n.jpg]

১৮৯০ সাল – রেসকোর্স ময়দান

[ছবি: ICRb0.jpg]

১৯০৫ সাল – ইসলামপুর ঢাকা

[ছবি: 2TCKc.jpg]

১৮৭০ সাল – ধোলাই খাল

[ছবি: El2fk.jpg]

১৮৭০ সাল – বুড়ীগঙ্গার তীরে মন্দির

[ছবি: C2pvt.jpg]

নবাবদের পার্ক

[ছবি: BwiiT.jpg]

মোহাম্মদ মসজিদ-১৮৮৫

[ছবি: 3fFZ1.jpg]

রমনা গেইট -১৮৭০

[ছবি: bLcO4.jpg]

লালবাগ –১৮৭৫

[ছবি: DGUS6.jpg]

দিলকুশা গার্ডেন–১৯০৪

 

ট্যাগ সমুহঃ , , ,

আল-খোয়ারিজমী- বীজগণিতের জনক

ইসলাম শুধুমাত্র একটি ধর্ম নয়, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান (complete code of life)। ইসলামের উত্স কুরআন ও হাদীসকে যতদিন মুসলিমরা আকঁড়ে ধরেছে , ততদিন তাদের মর্যাদা পৃথিবীর বুকে উজ্জল ছিলো। কুরআন ও হাদীসকে ভুলার সাথে সাথে তাদের মর্যাদা ও দাপটও হারিয়ে যেতে বসেছে। আজ তাদের মর্যাদা ভুলন্ঠিত। সেখানে ইহুদী,নাসারা,খ্রিস্টানরা এগিয়ে এসেছে। তাদের দাপটে আজ ইসলাম হারিয়ে যাওয়ার পথে। বর্তমানে কুরআন ও সহীহ হাদীসকে ছেড়ে দেয়ায় তারা আজ অত্যাচারিত, অবহেলিত। অথচ পাশ্চাত্যের এই জ্ঞান বিজ্ঞানের এই রূপের পিছনে মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদান। কিন্তু পরিতাপের বিষয় আমরা মুসলিম হিসেব দাবী করলেও মুসলিম বিজ্ঞানীদের পরিচয় জানি না। বীজগণিতের জনক আল-খোয়ারিজমী, রসায়নের জনক জাবির ইবনে হাইয়্যান,চিকিত্সা বিজ্ঞানের জনক ইবনে সীনা’র নাম আমরা ভুলতে বসেছি।
অথচ জ্ঞান চর্চ্চায় ইসলামের মতো উত্সাহ আর কোন ধর্মই দেয় নি। কুরআনের ৩৬ নম্বর সূরা ইয়াসিনের ২নং আয়াতে প্রজ্ঞাময় কুরআনের কসম খাওয়া হয়েছে। এছাড়া কুরআনের বিভিন্ন আয়াতে কুরআনের কথা নিয়ে চিন্তা করার ও গবেষণা, এমনকি সত্যতার যাচাই করা হয়েছে। ইসলামে বিভিন্ন জায়গা সফর করে আল্লাহর নিদর্শন দেখার ও তা নিয়ে চিন্তা করার নির্দেশ এসেছে।
اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِي خَلَقَ [٩٦:
অর্থ: পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন।
এছাড়া আল্লাহ তাআলা জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য দুআ করতে বলেছেন এভাবে
وَقُل رَّبِّ زِدْنِي عِلْمًا [٢٠:١١٤]
অর্থ; হে আমার পালনকর্তা! আমার জ্ঞান বাড়িয়ে দিন। (সূরা ত্বোয়া হা- আয়াত নং-১১৪)।]
হাদীসে প্রত্যেক নরনারীর জন্য জ্ঞান অর্জন করাকে ফরজ বলা হয়েছে।
হযরত আনাস (রা) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন, ইলম বা জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলিম নর নারীর জন্য ফারয। আর অপাত্রে মানুষকে ইলম শিক্ষা দেয়া শুকরের গলায় মণিমুক্তা বা সোনার হার পরাবার শামিল। (বুখারী,মুসলিম,ইবনে মাজাহ, মিশকাত তাহক্বীক আলবানী হা/২১৮, হাদীসটির সনদ যইফ হলেও শাহেদ হাদীস থাকায় হাদীসটিকে হাসান স্তরের বলা হয়েছে।
এছাড়া হাদীসে এসেছে, আল্লাহ যাকে চান দ্বীনের জ্ঞান দান করেন, এটা আল্লাহর নিয়ামত ।
পবিত্র কুরআনের প্রথম নাযিলকৃত সূরা আলাকের প্রথম আয়াতে বলা হয়েছে।
আজ আমি মুসলিম বিজ্ঞানীদের অন্যতম আল খাওয়ারিজমী নিয়ে কিছু লিখব ইনশাআল্লাহ।
মুসলিম বিজ্ঞানীদের মধ্যে অত্যন্ত প্রসিদ্ধ একজন বিজ্ঞানীকে নিয়েই আমার এই লেখা। এ থেকে আমরা বুঝতে পারবো যে, মুসলিমরা জ্ঞান বিজ্ঞানে কতটা এগিয়ে ছিলো। খলিফা মামুনের রাজত্বকালো যে সকল বৈজ্ঞানিক বিজ্ঞান চর্চ্চায় উত্কর্ষতা লাভ করেন আল খাওয়াজিমী তাদের নেতৃত্বে ছিলেন। যদিও খলিফা মামুন মুতাজিলা মতবাদকে অগ্রাধিকার দিয়ে ইসলামের অনেক ক্ষতি সাধন করেন। মধ্যযুগীয় মুসলিম বিজ্ঞানীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ছিলেন।
নাম পরিচয়: নাম আবু আব্দুল্লাহ মোহাম্মাদ। পুরো নাম আবু আবদুল্লাহ মোহাম্মদ ইবনে মুসা আল খাওয়ারিজমী।
জন্ম: সোভিয়েত রাশিয়ার আরব সাগরে পতিত আমু দরিয়ার নিকটে একটি দ্বীপের নিকটে অবস্থিত খোয়ারিজম নামক শহরে জন্মগ্রহণ করেন। এটি ছিলো পারস্যের অন্তর্গত খিভা প্রদেশে। আল খাওয়ারিজমী তাঁর বাল্যকাল ও কৈশোর সম্পর্কে কিছুই জানা যায় না। তবে আনুমানিক ৭৮০ খ্রিস্টাব্দে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
জীবন ইতিহাস: আল খোয়ারিজমী খলিফা আল মামুনের বায়াতুল হিকমাহ সংলগ্ন গ্রন্থাগারে গ্রন্থাগারিকে চাকুরী করতেন। খলিফা মামুনের মৃত্যুর পরও জীবিত ছিলেন এবং পরবর্তী খলিফা আল ওয়াতহিক এর শাসনকালের সাথেও সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি পাটীগণিত,বীজগণিত,ভূগোল, জ্যোতিবিজ্ঞান,জ্যামিতিতে প্রভৃত ভূমিকা রাখেন। তবে মূলত বীজগণিতের জন্যই তিনি সবচেয়ে আলোচিত হন। প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ আত-তাবারী তার নাম দেন মুহাম্মাদ ইবনে মুসা আল খোয়ারিজমী আল কুতরুবুল্লী। আল কুতরুবুল্লী বিশেষণ এটাই নির্দেশ করে যে, তিনি সম্ভবত বাগদাদের নিকটবর্তী ক্ষুদ্র শহর কুতরুবুল হতে এসেছিলেন। আল-তাবারী তাকে মাজুসী’দের অন্তর্ভূক্ত করেছেন। এটা থেকে বুঝা যায় যে, তিনি হয়তোবা প্রাচীন জরথ্রুস্ট মতবাদের অনুসারী ছিলেন। কিন্তু তাঁর ‘আল জিবর ওয়াল মুকাবিলা’ বই থেকে জানা যায় যে, তিনি ছিলেন একনিষ্ঠ মুসলিম। সুতরাং এথেকে বুঝা যায় যে, হয়তোবা তাঁর পূর্বপুরুষ বা সম্ভবত তিনিই কৈশোরে জরথ্রুস্ট মতবাদে বিশ্বাসী ছিলেন, পরে ইসলাম গ্রহণ করেন।
বিজ্ঞানের প্রতি আকর্ষণ: খলিফা মামুনের বিশাল লাইব্রেরীতে আল খাওয়ারিজমী চাকুরী গ্রহণ করেন। এখানেই সম্ভবত তিনি বিজ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়েন। অসীম ধৈর্য সহকারে অধ্যয়ন করে তিনি বিজ্ঞানের যাবতীয় বিষয়ের সঙ্গে পরিচিতি লাভ করেন।
আল-খাওয়ারিজমী’র অবদান: তিনি ছিলেন একজন জগতবিখ্যাত গণিতবিদ। তার সময়ের গণিতের জ্ঞানকে তিনি এক অভাবনীয় সমৃদ্ধতর পর্যায়ে নিয়ে তুলেন। একজন গণিতবিদ হওয়ার পাশাপাশি ছিলেন একজন উল্লেখযোগ্য জ্যোতির্বিদ। ভূগোল বিষয়ে তার প্রজ্ঞা উত্কর্ষতাকে ছাপিয়ে গিয়েছিলো।
তিনি ছিলেন বীজগণিত তথা এলজেবরার (Algebra) জনক। তিনি প্রথম তাঁর একটি বইয়ে এই এলজাবরার নাম উল্লেখ করেন। বইটির নাম হলো “আল-জাবর ওয়া-আল-মুকাবিলা”। তার বই নিয়ে নিবন্ধটির শেষ অংশে থাকবে।
তিনি বিজ্ঞান বিষয়ক বহু গ্রিক ও ভারতীয় গ্রন্থ আরবীতে অনুবাদ করেন।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার অবদান নিচে দেওয়া হলো:
পাটিগণিত-এর ক্ষেত্রে অবদান: পাটিগণিত বিষয়ে তিনি একটি বই রচনা করেন যা পরে ল্যাটিন ভাষায় অনূদিত হয়। খ্রিস্টীয় ৬ষ্ঠ শতকে হিন্দুগণিতবিদগণ দশমিক পদ্ধতির উদ্ভাবন করেন।এই পদ্ধতিকে খোয়ারিজমীই প্রথম ইসলামী জগতে নিয়ে আসেন। তার রচিত The Book of Addition and Substraction According to the Hindu Calculation (যোগ বিয়োগের ভারতীয় পদ্ধতি) তারই উদাহরণ।
বীজগণিত-এর ক্ষেত্রে অবদান: এ ক্ষেত্রে তিনি সবচেয়ে বেশী উত্কর্ষতা লাভ করেন। তার হাতেই গণিতের এই শাখাটি পরবর্তী সময়ে আরও সমৃদ্ধতর হয়।বর্তমান যুগ পর্যন্ত গণিত বিদ্যায় যে উন্নয়ন এবং এর সহায়তায় বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় যে উন্নতি ও আবিষ্কার সম্ভব হয়েছে তার মূলে রয়েছে আল-খোয়ারিজমী’র উদ্ভাবিত গণিত বিষয়ক নীতিমালারই বেশী অবদান।
তার রচিত বই “কিতাব আলজিবর ওয়াল মুকাবিলা’ হতে বীজগণিতের ইংরেজী নাম অ্যালজেবরা (Algebra) উত্পত্তি লাভ করে। Algorithm শব্দটি Alkhwarizmi নামের ল্যাটিন অপভ্রংশ algorismi হতে উত্পত্তি লাভ করেছে।
এলজাবরায় লিনিয়ার বা একঘাত এবং কোয়াড্রেটিক বা দ্বিঘাত সমীকরণ আছে।
আমরা সাধারণত কোন সমীকরণ সমাধান করে যখন x অথবা y-এর একটি করে মান পাই। যেগুলো এক ঘাত সমীকরণ নামে পরিচিত।আবার দ্বিঘাত সমীকরণে দুটি মান পাওয়া যায়।এই দুই ধরণের সমীকরণের বিশ্লেষণধর্মী ব্যাখা তুলে ধরেন আল-খাওয়ারিজমী।
যেমন X+1=0, এটি একটি একঘাত সমীকরণ যার একটি মান 1। আবার X2-5X+6=0 একটি দ্বিঘাত সমীকরণ যেখানে এর মান দুটি 3 অথবা 2।
তাঁর এলজাবরা আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে গণিত জগতে এর উপযোগীতা অভাবনীয় বেড়ে যায়। মধ্যযুগের আর কোন গণিতবিদই গণিত জগতে তার সমান্তরাল কর্ম উপস্থাপন করে যেতে পারেননি।
তিনি গণিতের লগারিদম শাখাটিও তিনি উন্নয়ন করেন।

 
এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Posted by চালু করুন ডিসেম্বর 6, 2011 in জীবনী

 

ট্যাগ সমুহঃ ,

Facebook PhotoZooM.না দেখলে মিস করবেন !

Facebook PhotoZoom.অসাধারন একটা Add-on.মাত্র ১০কিলোবাইট।এটার মাধ্যমে আপনি আপনার ফেসবুক এর ছবি গুলো অনেক বড় করে দেখতে পারবেন।সেটা নিচের ছবি গুলো দেখলেই বুঝতে পারবেন।আর এটা ফায়ারফক্স ৪ এ খুব ভাল ভাবে কাজ করবে।
* প্রথমে এই খানে ক্লিক করে অ্যাড অন টি ইন্সটল করে নিন।1 Facebook PhotoZooM.না দেখলে মিস। | Techtunes

এখন ইন্সটল হয়ে গেলে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন।মেনু বার থেকে Tools অপশন এ ক্লিক করে দেখুন যে Facebook Photozoom নামে একটা অপশন যোগ হয়েছে।

3 Facebook PhotoZooM.না দেখলে মিস। | Techtunes

এবং এর সাথে নিচে টাস্ক বার এ এরকম একটি ইমেজ যোগ হয়েছে।ওই ইমেজ এ ক্লিক করে এই অপশন টি On/Off করা যাবে।

4 Facebook PhotoZooM.না দেখলে মিস। | Techtunes

এবার ফেসবুক এ লগিন করুন।এবং আপনার Wall or Profile এর যেকোনো ছবি এর উপর মাউস এর কার্সর রাখুন এবং দেখুন যে ছবি গুলো বড় হয়ে যাচ্ছে।মজার না? এখন আর ছবি বড় করে দেখার জন্য কারো প্রোফাইল অথবা Album এ ঢুক্তে হবেনা।

2 Facebook PhotoZooM.না দেখলে মিস। | Techtunes
এখনই ইন্সটল করে নিন।

 
এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Posted by চালু করুন ডিসেম্বর 6, 2011 in ফেসবুক

 

মোবাইলে বাংলা লিখুন…

এই এপ্লিকেশান টি দিয়ে মোবাইল থেকে বাংলায় ফেসবুক স্ট্যাটাস লিখুন …
http://m.websolutionbd.net/
For more info see this:
http://m.websolutionbd.net/help.php
………………………………
আর “OPERA MINI” অথবা  “UC”ব্রাউজার এর  “কপি পেস্ট” অপশন ব্যবহার করে মোবাইল থেকে বাংলা লিখুন যেকোন ওয়েব / ওয়াপ সাইটে…।।
………………………………
https://i0.wp.com/img405.imageshack.us/img405/7463/mwebsolutionbdnet.jpg

কিভেবে  যে কোন মোবাইলে বাংলা লিখবেন?

স্টেপ ১ :
http://m.websolutionbd.net/
এই  এপ্প্লিকেশন  এ  যান…

স্টেপ ২ :
তারপর  ফেসবুক পারমিশন দিতে  বলবে…
দুই  বার (বেসিক  ইনফো  এবং ওয়াল পোষ্ট) পারমিশন  “এলাউ”  দিতে বলবে ফেসবুক…
এলাউ করুন….
(***এই স্টেপ টি শুধুমাত্র প্রথম বার ব্যাবহার করার সময় লাগবে,”এলাউ” হয়ে গেলে পরবর্তীতে আর এই স্টেপ  টা রিপিট করতে হবে না।***)

স্টেপ ৩ :
তারপর  “Banglish Input Box” এ যা লিখার লিখে…
“Convert Banglish To Bangla” তে ক্লিক করে লেখা টি কে বাংলায় রুপান্তর করুন…
https://i0.wp.com/img69.imageshack.us/img69/4185/mwebsolutionbdnet1.jpg
রূপান্তর করা বাংলা লেখা টি “Bangla Output Box” এ চলে আসবে…
(**এখন রূপান্তরিত বাংলা লেখাটি  “OPERA MINI” অথবা “UC”ব্রাউজার এর  “কপি পেস্ট” অপশন ব্যবহার করে যেকোন ওয়েব / ওয়াপ সাইটে ব্যাবহার করুন…।।**)

স্টেপ ৪ :
“Bangla Output Box” এ রুপান্তরিত বাংলা মোবাইলে  দেখা না ও যেতে পারে… আপনি হয়তোবা বাংলার পরিবর্তে  “Bangla Output Box” এ “▯▯▯▯▯▯▯▯” এমন কিছু দেখতে পাবেন…
সেক্ষেত্রে আপনি বানান ভুল করেছেন কিনা তা বুঝতে পারবেন না ,আর তাই মোবাইলে বানান ভুল ঠিক করার জন্য ব্যাবহার করুন “Correct or Not” বাটন টি…
https://i0.wp.com/img197.imageshack.us/img197/1638/correctornot.jpg
“Correct or Not” বাটনে ক্লিক করলে আপনি মোবাইলে “Bangla Output Box” এ রুপান্তরিত বাংলা টি দেখতে পারবেন এবং বানানে ভুল থাকলে তা আবার শুদ্ধ করে নিতে পারবেন…

স্টেপ ৫ :
এবার “Post Status To Your Wall” এ ক্লিক করুন…
https://i0.wp.com/img809.imageshack.us/img809/4971/mwebsolutionbdnet2.jpg
ব্যাস হয়ে গেল…

 

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর .docx to .doc কনভার্টার

যারা মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ২০০৭ ভার্সনে কাজ করেন তারা জানেন তাদের ফাইল  .docx  মুডে সেভ হয়। এই  .docx ফাইলগুলো মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের অন্যান্য ভার্সনগুলোতে ওপেন হয় না। এটি এখান থেকে ডাউনলোড করুন। তারপর ইনষ্টল করুন। তারপর ফুল ভারসন বানানোর জন্য প্যাচ করুন। প্যাচ ফাইল ওখানেই পাবেন।

ব্যবহার পক্রিয়া

আপনার (.docx) ফাইলটি ডেক্সটপে রাখুন। তারপর C:\Program Files\docXConverter3\docXConverter.exe ফাইলটি ওপেন করুন।

তাহলে এরকম একটি উইন্ডো আসবে

https://i0.wp.com/www.rongmohol.com/uploads/1805_docsx_converter-1.jpg

এখানে আপনার (.docx) ফাইলটি ড্র্যাগ করে ছেড়ে দিন।

যেহেতু আপনি ডেমো সফটওয়ার ব্যবহার করছেন তাই এমন দেখাবে। কোন দিকে না তাকিয়ে Continue এ ক্লিক করুন।

https://i0.wp.com/www.rongmohol.com/uploads/1805_docsx_converter-2.jpg

তারপর আপনার ডকুমেন্টটি  (.docx) থেকে (.doc) তে কনভার্ট হবে এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই ওপেন হবে।

https://i0.wp.com/www.rongmohol.com/uploads/1805_docsx_converter-4.jpg

ও হ্যা একটা কথা বলতে ভুলেই গিয়েছিলাম। তা হল যেহেতু এটা ডেমো প্রোগ্রাম তাই কনভার্ট করা প্রথম ডকুমেন্ট ফাইলের প্রথম পেজে নিচের চিত্রের মত থাকবে।

https://i0.wp.com/www.rongmohol.com/uploads/1805_docsx_converter-3.jpg

এটা কোন সমস্যাই না। চোক-কান বন্ধ করে সেটুকু ব্লক করে মুছে দিন। আর হ্যা ক্র্যাক ফাইল আছে ফুল ভার্সন বানানোর জন্য ওই ফোল্ডারেই!! তবে আমার অ্যাভাস্ট সেটাকে ভাইরাস বলে এলার্ট দিচ্ছে তাই আমি সে চেষ্টা করিনি। এটাই ভাল।

 
এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান

Posted by চালু করুন ডিসেম্বর 6, 2011 in Uncategorized

 

ট্যাগ সমুহঃ , ,

SEO Panel – প্রথম ওপেনসোর্স Search Engine Control Panel

হাঃ লিখতে বসলাম একটা জন গুরত্বপুর্ন পোষ্ট…..(আসলেই কি তাই ?)

যাদের SEO নিয়ে মাথা ব্যাথার শেষ নাই তাদের জন্যে কিছুটা হলেও মাথা ব্যথা অপ্টিমাইজ করার কথা !

সবচেয়ে মাথা ব্যথার কথা হল SEO এর জন্যে ভাল টুলস গুলো ফ্রি ব্যবহার করার কথা চিন্তাও করা যায় না..কিন্তু এবার আর যাবেন কই ব্যবহার করুন SEO Panel…

search engine saturation 150×150 SEO Panel – প্রথম ওপেনসোর্স Search Engine Control Panel

কি কি আছে এই ওপেন সোর্স পানেলে ?

১। Keyword Position Checker

আপনার ব্লগের পোষ্টটি বা সাইটের কোন পেইজ কোন নির্দিষ্ট কিওয়ার্ডের জন্যে Search engine এর কত নং পজিশনে অবস্থান করছে সাথে সাথে জানতে পারবেন…সাথে পাবেন বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের জন্যে Graphical Position রিপোর্ট। Keywords Manager টি ব্যবহার করে নতুন কোন কিওয়ার্ড যোগ করে দিতে পারবেন এবং তার রিপোর্ট জানতে পারবেন,Generate Keyword Reports এর মাধ্যমে সকল কিওয়ার্ডের বর্তমান অবস্থান জানতে পারবেন।

২। Site Auditor

এটির মাধ্যমে আপনার সাইটের Google, Yahoo, Bing ব্যাক্লিঙ্কস দেখতে পারবেন…সাথে থাকবে Indexed রিপোর্ট। External,Total Links ও সাথে পাবেন, Sitemap Generate করতেও পারবেন এই টুলটির মাধ্যমে।

৩। Rank Checker

গুগল পেইজ র‍্যাং এবং এলেক্সা র‍্যাংক পাবেন একই সাথে এই টুলটি ব্যবহার করে, Generate Rank Reports এর মাধমে বিভিন্ন তারিখের র‍্যাংকের উঠা-নামা চিহ্নত করতে পারবেন।

৪। Backlinks Checker

এটির মাধ্যমে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের ব্যাকলিঙ্ক চেক করতে পারবেন, আর Generate Backlinks Reports এর মাধ্যমে বিভিন্ন তারিখের মধ্যে ব্যাকলিঙ্ক এর রিপোর্ট পাবেন।

৫। Directory Submission

দুঃখের বিষয় মাত্র ১৬০ টি ফ্রী Directory ওয়েব সাইটের লিঙ্ক দেয়া আছে যদি হাজার খানিক সাইটের লিঙ্ক দেয়া থাকত তাহলে আর আপনাকে পাইত কে ? যাই হোক এই ১৬০ টি ফ্রী Directory Submission করতে পারবেন…

৬। Search Engine Saturation

এটির মাধমে জানতে পারবেন বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন কত পেইজ বা লিঙ্ক ইডেক্স করে নিয়েছে…এবং Generate Saturation Reports এর মাধ্যমে বিভিন্ন তারিখের রিপোর্ট পাবেন।

আরো কিছু যেগুলো মাথা ব্যাথার কারন কিন্তু ফ্রি নয় !!

১। Blog Commentor

এটির মাধমে আপনার নির্দিষ্ট কিওয়ার্ডের জন্যে হাজার ব্লগে ঠিকানা পাবেন এবং ব্যাকলিঙ্ক তৈরী করতে চাইলে ব্লগ গুলোতে কমেন্টের ঝড় তুলে দিয়ে আসতে পারেন।(স্পাম হতে দূরে থাকবেন )

এছাড়া আরো কিছু প্লাগিন্স আছে যেগুলো ফ্রি নয় তাই আপনাদের মাথা ব্যথা বাড়ানোর জন্যে প্যাচাল বাড়াতে চাই না…

চাইলে একবার টেস্ট করে দেখে আস্তে পারেন এই ঠিকানায়…http://easysocialbookmarking.com/seo-panel/

ভাল না লাগলে আমার কোন দোষ নাই, মাথা ব্যাথার ঔষধ নিজে খেয়ে নিবেন…..(টিক টিক টিক…)

 
 

আপনার ব্লগের লেখা চুরি হয়ে যায় ? এখন থেকে তালা মেরে রাখুন । সবার জন্য তালা ফ্রী !!

আপনি অনেক কস্ট করে আপনার ব্লগ এ ১টা পোস্ট দিলেন কিন্তু ২/১ দিন পরে দেখলেন আপনার লেখাটা কেউ চুরি করে তার নিজের অথবা অন্য কোন ব্লগ এ পেস্ট করে দিয়েছে আপনার অনুমতি ছাড়া,  এমন কি মূল লিঙ্ক টাও দেয় নাই তখন আপনার কেমন লাগবে নিশ্চয়ই খুব খারাপ লাগবে । অনেকেই হয়ত ভাবেন যদি আমার ব্লগ এর লেখা চুরি করা রুধ করা যেত তাহলে খুব ভাল হত ।  যারা এমন চিন্তা করছেন তাদের জন্যই আমার আজকের এই টিউন ।  এখন থেকে আপনি আপনার ব্লগ এর লেখাকে তালা মেরে রাখতে পারবেন আমি আপনাদেরকে বিনা মুল্লে তালা সরবরাহ করব ।     এখানে গিয়ে দেখুন আপনি কোন লেখা সিলেক্ট করতে পারবেন না থিক এই রকম আপনার ব্লগ টাও copy protected হয়ে যাবে তার জন্য যা করতে হবে প্রথমে নিছের কোড গুলু কপি করে নিন ।

<?php

}
// no selection header - now your content is protected from copy and paste guys
function copyprotect_no_select()
{
?>
<script type="text/javascript">

function disableSelection(target){
if (typeof target.onselectstart!="undefined") //For IE
target.onselectstart=function(){return false}
else if (typeof target.style.MozUserSelect!="undefined") //For Firefox
target.style.MozUserSelect="none"
else //All other route (For Opera)
target.onmousedown=function(){return false}
target.style.cursor = "default"
}
</script>
<?php
}
// no selection footer
function copyprotect_no_select_footer()
{
?>
<script type="text/javascript">
disableSelection(document.body)
</script>
<small>Copy Protected by <a href="http://www.swaponmahmud.cu.cc/" target="_blank">SWAPON</a></a>.</small>
<?php
}
// tuning your wp-copyprotect
function copyprotect_options_page()
{
?></?php
}
></?php
}
></?php
}
>

এবার আপনার blogger e login করুন তারপর design এ জান এবার add a gadget এ ক্লিক করুন তারপর javascript/Html সিলেক্ট করুন এবং code টা পেস্ট করুন তারপর save এ ক্লিক করুন এবার দেখুন আপনার ব্লগ copy protected হয়ে গেছে । কার কেমন লাগ্ল জানাবেন ।

 
 

ফেসবুক ব্যাবহারকারি ছোট ভাই কিংবা বোন কে নিয়ে দুসচিন্তায় আছেন?? এবার চিন্তার অবসান ঘটবে!!!

আমাদের মধ্যে প্রায় সকলের ই ছোট ভাই কিংবা বোন ফেসবুক আসক্ত। এজন্য তাদেরকে নিয়ে সবসময় দুসচিন্তায় থাকতে হয়। এবং তারা কি করছে, কার সাথে চ্যাট করছে, কি বিষয় নিয়ে চ্যাট করছে এগুলি জানা খুব ই প্রয়োজন। আমি নিজে ও আমার এক ছোট ভাইকে খুব ই রকম দুশ্চিন্তায় ছিলাম। ও ওর বন্ধুদের সাথে কি বিষয় নিয়ে কথা বলছে এবং কি ধরনের বন্ধুত্বে আসক্ত এগুলি তদারকি করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা। এজন্য অনেক গবেষণার পর করে ও তেমন আশানুরূপ সমাধান না পেলে ও একটা উপায় পেয়েছি যার মাধ্যমে তাদের চ্যাট হিস্ট্রি গুলি আপনি আপনার মোবাইলে এস এম এস এর মাধ্যমে পেতে পারেন।
কিন্তু একটা শর্ত আছে আপনাকে অবশ্যই তার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড জানা লাগবে। এই কাজটি করার জন্য আপনাকে শুধু একবার তার আইডিতে ঢুকে কেবল আমার দেওয়া সেটিং গুলি করতে পারলেই আর তার আইডিতে ঢোকার কোন প্রয়োজন নেই।
আপনাকে যে কাজগুলি করতে হবে তা নিম্নরুপঃ
প্রথমে তার আইডিতে ঢুকুন তারপর একাউন্ট সেটিং থেকে নোটিফিকেশন এ আপনার মোবাইল নাম্বার টি সেট করুন।

তারপর তার ফেসবুক ম্যাসেজ ইনবক্স এ ঢুকুন তার পর উপর থেকে টেক্সট ম্যাসেজ অপশন টা চালু করুন।

এবার আপনার ছোট ভাই কিংবা বোন চ্যাটের হিস্ট্রি আপনার মোবাইল চলে আসবে। এবং তার সকল নোটিফিকেশন ও আপনার মোবাইলে চলে আসবে |

 

Pen Drive কে Ram হিসেবে Use করুন

প্রথমে Pen Drive এর properties এ গিয়ে Ready Boost Select করুন। এরপর Dedicate this device to ready boost/use this device Select করুন। এরপর Ok Select করে অপেক্ষা করে বেরিয়ে পরুন।
 Pen Drive কে Ram হিসেবে Use করুন
প্রথমে আপনার কাছে মনে হতে পারে যে এটা কাজ করছে না। এটা মূলত আসল Ram এর পরও আরও দরকার হলে এটা কাজে লাগে। যেমনঃ আমি প্রথমে কোন উপকার পাই নাই। তবে আমার কাছে ১টা পুরোনো Game এর CD ছিল যা গত ৩ মাস ধরে Computer এ ধুকালে Hang হয়ে যেত। কিন্তু এ কাজটা করার পর সাথে সাথে তা চলেছে এবং অনেক তাড়াতাড়ি Install হয়েছে।
আপনি যখন ইচ্ছা Format দিয়ে আবার  Pen Drive হিসেবে Use করতে পারবেন।